
তাঁর জন্ম ১৮১২ খ্রিস্টাব্দে চব্বিশ পরগনা জেলার কাঞ্চনপাড়া গ্রামে, যা বর্তমান পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত। তাঁর পিতা হরিনারায়ণ দাশগুপ্ত আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ছিলেন। মায়ের নাম শ্রীমতি দেবী। দশ বছর বয়সে তাঁর মা পরলোকগমন করেন। এর পর থেকে তিনি কোলকাতার জোড়াসাঁকোতে মামার বাড়ীতে বাস করতে শুরু করেন। মাত্র ১৫ বৎসর বয়সে তাঁর বিয়ে হয় গৌরহরি মল্লিকের কন্যা রেবার সঙ্গে।
১৮৩১ খ্রিস্টাব্দে তিনি সংবাদ প্রভাকর পত্রিকার সম্পাদনায় নিযুক্ত হয়েছিলেন। ১৮৩২ খ্রিস্টাব্দে তিনি সংবাদ রত্নাবলী পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন। সংবাদ প্রভাকর ছিল একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা, তিনি এটিকে দৈনিকে রূপান্তর করেন ১৮৩৬ খ্রিস্টাব্দে। ১৮৪৬ খ্রিস্টাব্দে সাপ্তাহিক পাষণ্ড পত্রিকার সঙ্গে সম্পাদক হিসাবে সংযুক্ত হন। পরবতী বৎসর তিনি সংবাদ সাধুরঞ্জন পত্রিকার দায়িত্বভার পালন করেন। তিনি গ্রাম গ্রামে ঘুরে বেড়াতেন এবং কবিগান বাঁধতেন। প্রায় বারো বৎসর গ্রামে-গঞ্জে ঘুরে ঘুরে তিনি প্রাচীন কবিদের তথ্য সংগ্রহ করে জীবনী রচনা করেছেন। হিত প্রভাকর ও বোধন্দু বিকাশ তাঁর উল্লেথযোগ্য গ্রন্থ। কবি ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে পরলোকগমন করেন।
সূচী: | |
কে তপসে মাছ | মাতৃভাষা(ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত) মানুষ কে |
No comments:
Post a Comment